1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

গুলি লেগেছে বুকে, তাহলে মিঠাইয়ের হাতে প্লাস্টার কেন?

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৩ আগস্ট, ২০২২
  • ১২৯ বার পঠিত

বিনোদন ডেস্ক : এখন সব জায়গায় মিঠাই নিয়েই চর্চা। বহুদিন পর টিআরপি তালিকার ১ নম্বর জায়গা ফিরে পেয়েছে জি বাংলার এই ধারাবাহিক। তারওপর গুলি লাগায় হাসপাতালে ভর্তি ধারাবাহিকের কেন্দ্রীয় চরিত্র। তাই যেন চর্চা আরও বেশি। এখন যেমন, ডান বুকে গুলি লেগেছে, তাহলে কেন মিঠাইয়ের ডান হাতে প্লাস্টার!

তবে এসবের মাঝে জমিয়ে হচ্ছে ট্রোলিং। নিন্দুকেরা যেন ধারাবাহিকের নির্মাতাদেপ ভুল খুঁজতে উঠে পড়ে লেগেছেন। এই যেমন যখন মিঠাইকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তখন তাঁর হাতে ছিল লাল রঙের নেইলপলিশ। পরে দেখা যায় হাতের নখ ছোট হয়ে গিয়েছে, নেইলপলিশও গায়েব। কী কেস? ট্রোলাররা বলতে শুরু করলেন, ‘হাসপাতালে নেইল পার্লার খুলল নাকি?’

যদিও চিকিৎসাবিজ্ঞানের নজর দিয়ে দেখলে কিন্তু এতে কোনও ভুল নেই। অপারেশনের আগে রোগীর হাতে-পায়ের নেইলপলিশ পরিষ্কার করে দেওয়া হয়। তাই বলতেই হবে, খুব সুন্দরভাবে সেদিকটা খেয়াল রাখা হয়েছিল।

এরপর দেখানো হচ্ছে হাসপাতাল থেকে বাড়ি নিয়ে আসা হচ্ছে মিঠাইকে। কিন্তু সেখানেও আপত্তি একাংশের। কেননা, দেখা যাচ্ছে হাতে প্লাস্টার। সঙ্গে সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় রব উঠল, ডান বুকে তো গুলি লেগেছিল, তাহলে ডান হাতে প্লাস্টার কেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এটারও জবাব দিয়েছেন মিঠাই ভক্তরা। খুব সুন্দর করে চিকিৎসা বিজ্ঞানকে তুলে ধরে বুঝিয়ে দিয়েছেন কেন হাতে করা হয়েছে প্লাস্টার।

একটি পোস্টে এই নিয়ে লেখা হয়, ‘গল্প অনুযায়ী দেখানো হয়েছে, মিঠাইয়ের বুকের ডানদিকে গুলি লেগেছে, তাই ওই জায়গাটায় bandage দেওয়াটা খুবই স্বাবভিক। কিন্তু মিঠাইয়ের হাত তো আর ভাঙেনি, তাহলে হাতে ঐরকম সাপোর্ট ব্যাগ কেন? আসলে সাধারণত সব আর্টারি-ভেন একে অপরের সাথে যুক্ত। হৃদয় থেকেই তো রক্ত সর্বদেহে ছড়িয়ে যায়। তাই হাতে টান লাগলে, ক্ষতর জায়গা থেকে রক্তপাত তে পারে। তাই হাত টা ওইভাবে আটকে রাখা হয় বাস্তবে। যেটা সিরিয়ালে না দেখলেও চলতো, কিন্তু এটা তো “মিঠাই”। বাস্তবতায় ভরপুর। তাই এইসব সূক্ষ্ম জিনিস ও খুব নিপুন সহকারে প্রদর্শিত হয়।’

মানে এবার কিন্তু আপনি আর বলতে পারবেন না গল্পের গরু গাছে ওঠে!

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..